Home / অন্ধকার মোড়ে মিয়া শাহ ১. শুরুটা ছিলো নিরব...
Read Moreবাংলা ভাষার গুরুত্ব: এক নিখোঁজ শব্দের থ্রিলার

বাংলা ভাষা—শুধু একটি মাধ্যম নয়, এটি আবেগ, ইতিহাস আর আত্মপরিচয়ের নাম। কিন্তু কখনো কি ভেবেছ, ভাষা নিজেই যদি বিপদের সম্মুখীন হয়?
এক সন্ধ্যায় ভাষাতত্ত্ব বিভাগের গবেষক ড. অনিরুদ্ধ ঘোষ একটি দুঃসাহসিক গবেষণায় নামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন লাইব্রেরিতে একটি প্রাচীন পাণ্ডুলিপি আবিষ্কারের পর থেকেই তার জীবন এক অদ্ভুত মোড়ে ঘুরে যায়। পাণ্ডুলিপির নাম: "অদৃশ্য শব্দকোষ"।
এই শব্দকোষে ছিল কিছু বাংলা শব্দ, যেগুলো নাকি মানুষের মনে অব্যক্ত অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো—এই শব্দগুলো বর্তমানে আর কোথাও ব্যবহৃত হয় না! এমনকি বাংলা একাডেমির অভিধানেও নেই!
পরদিন সকালেই ড. অনিরুদ্ধ নিখোঁজ। তার ডেস্কে পড়ে থাকে একটি কাগজ—লেখা শুধুই একটিই শব্দ: "চুপকথা"। কেউ জানে না এর মানে কী। Google-এ সার্চ করলে পেজেই আসে না কিছু, শুধু browser crash করে যায়।
পুলিশ, মিডিয়া, গবেষক—সবাই হিমশিম খায়। এমন সময় উঠে আসে একটি ভয়ের তত্ত্ব:
“প্রতিটি হারিয়ে যাওয়া শব্দের পেছনে লুকিয়ে থাকে এক নিঃশব্দ মৃত্যু।”
ড. অনিরুদ্ধের ছাত্ররা খোঁজ চালাতে শুরু করে, আর খুঁজে পায় এমন সব শব্দ যেগুলোকে বলাহয় "মরণশব্দ"—যদি কেউ উচ্চারণ করে, ধীরে ধীরে সে তার মাতৃভাষার স্মৃতি হারাতে থাকে।
তাদের ধারণা, কোনো এক আন্তর্জাতিক ভাষা লবির পরিকল্পনায় এই শব্দগুলোকে ধ্বংস করা হচ্ছে, যাতে মানুষের ভাষিক শিকড় কেটে ফেলা যায়—মানুষকে করে তোলা যায় আত্মপরিচয়হীন এক যন্ত্র।
লেখকের আরও সংগ্রহ
বাংলা ভাষার গুরুত্ব: এক নিখোঁজ শব্দের থ্রিলার
Home / বাংলা ভাষার গুরুত্ব: এক নিখোঁজ শব্দের থ্রিলার বাংলা...
Read More